দুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্ট 2022 | Duare Sarkar Camp List 2022

আজকে আমরা এখানে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্ট 2022 (Duare Sarkar Camp List) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কোন জেলায় কবে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প বসবে সে বিষয়ে আলোচনা করব। কেননা বেশ কিছুদিন হল আমরা দুয়ারের সরকার যোজনার ব্যাপারে কোনো আলোচনা করিনি। দুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্ট 2022 হুগলিতে কবে হবে? দুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্ট 2022 হাওড়া তে কোন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে? দুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্ট পশ্চিম বর্ধমান, দুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্ট 2022 পুরুলিয়া, দুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্ট 2022 বীরভূম, দুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্ট 2022 পশ্চিম মেদিনীপুর, দুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্ট 2022 হুগলি, এই সমস্ত জেলাগুলিতে আগামী দিনে কবে কোথায় দুয়ারে সরকার এর আয়োজন করা হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

দুয়ারে সরকার প্রকল্প কি:

আচ্ছা দুয়ারের সরকার ক্যাম্প লিস্ট 2022 এর বিষয়ে জানার আগে আপনার দুয়ারে সরকার প্রকল্পের বিষযে জেনে নেওয়া প্রয়োজন। পশ্চিমবঙ্গ সরকার পুরানো প্রকল্পের সাথে সাথে অনেক নতুন প্রকল্পের সূচনা করেছেন সেই প্রকল্প গুলির মধ্যে বেশ কিছু প্রকল্প যেমন ধরুন লক্ষীর ভান্ডার, স্বাস্থ্য সাথী, কন্যাশ্রী, রুপশ্রী, খাদ্য সাথী, শিক্ষাশ্রী, জাতিগত শংসাপত্র, তপশিলি বন্ধু, জয় জোহার, মানবিক, 100 দিনের কাজের প্রকল্প, ঐক্যশ্রী, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড, কৃষক বন্ধু, সামাজিক সুরক্ষা যোজনা, ইত্যাদি ইত্যাদি।

এই সমস্ত প্রকল্পগুলিতে নতুন আবেদন করার সময়, অথবা কোন ভুল সংশোধন করার জন্য আপনাকে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ব্লক ডেভলপমেন্ট অফিস অথবা কোন কমন সার্ভিস সেন্টারে যেতে হবে।

এতে আপনার সময় লাগবে যাতায়াতের খরচ লাগবে এবং কমন সার্ভিস সেন্টার থেকে কাজগুলি করানোর জন্য অতিরিক্ত কিছু খরচ দোকানদারকে দিতে হবে।

পশ্চিমবঙ্গের জনগণের সুবিধার্থে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এর সমস্ত প্রকল্প গুলির নতুন আবেদন, এবং সংশোধন করার জন্য সরকারি তরফ থেকে প্রতিটি গ্রাম অঞ্চলে একটি করে ক্যাম্প এর আয়োজন করা হয়। সেই ক্যাম্পে জনসাধারণ গিয়ে তাদের এই সমস্ত প্রকল্প সম্বন্ধে কাজকর্ম সম্পূর্ণ বিনামূল্যে করেন করতে পারবেন। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এই আয়োজন কেই বলা হয় দুয়ারে সরকার প্রকল্প।

দুয়ার সরকার ক্যাম্পে কোন কোন প্রকল্পের সুবিধা পাওয়া যায়:

আমি এর বিষয়ে একটু আগেই বর্ণনা করেছি। কিন্তু সেটি সংক্ষিপ্ত বর্ণনা এবার আমি আপনাদের একটু বিস্তারিত বর্ণনা দিতে চাই যে দুয়ার সরকার ক্যাম্পে পশ্চিমবঙ্গের জনসাধারণ কোন কোন প্রকল্পের সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।

👉লক্ষীর ভান্ডার প্রকল্প:

lakhhir-bhandar-prakalpa

লক্ষীর ভান্ডার প্রকল্পের মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গের মহিলাদের পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তরফ থেকে প্রতি মাসে 500 টাকা করে ব্যাংক একাউন্টে দেওয়া হয়। দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে কোন মহিলা নতুন করে লক্ষীর ভান্ডার প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পাররেন, কোন আবেদনকারী মহিলার লক্ষীর ভান্ডার প্রকল্পে ভুল সংশোধন করতে পাররেন, এছাড়াও নতুনভাবে ব্যাংক একাউন্ট নাম ইত্যাদি আপডেট করতে পারবেন।

কারা এই লক্ষীর ভান্ডার প্রকল্পের সুবিধা পাবেন

পশ্চিমবঙ্গের 25 বছর থেকে 60 বছর বয়সী যেকোনো পরিবারের মহিলা সদস্য যারা কোন সরকারি সংস্থা, পঞ্চায়েত, পৌরনিগম, পৌরসভা, স্থানীয় স্বাস্থ্য সংস্থা, সরকার চালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ইত্যাদি’তে নিয়মিত ভাবে কোনো সরকারি চাকরি করেন না। এইরকম প্রত্যেক তপশিলি জাতি/ আদিবাসী জনজাতি পরিবারের মহিলার মাসিক 1000 টাকা, এবং তপশিলি জাতি/ আদিবাসী জনজাতি পরিবার ছাড়া অন্য পরিবারের মহিলারা মাসিক 500 টাকা সহায়তা পাবেন।

লক্ষীর ভান্ডার প্রকল্পে আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র

  1. সাস্থ্য সাথী কার্ড এর নিজের সই করা জেরক্স কপি।
  2. আধার কার্ডের নিজের সই করা জেরক্স কপি।
  3. তপশিলি জাতি আদিবাসী জনজাতি শংসাপত্র নিজের সই করা জেরক্স কপি।
  4. আবেদনকারী মহিলার ব্যাংকের পাস বইয়ের অ্যাকাউন্ট নাম্বার, আইএফএসসি কোড, ব্যাংকের ঠিকানা, অর্থাৎ ব্যাংকের পাস বইয়ের নিজের সই করা জেরক্স কপি।
  5. আবেদনকারী মহিলার সম্প্রতি তোলা পাসপোর্ট মাপের রঙিন ফটো।

👉রূপশ্রী প্রকল্প:

rupashree prakalpa

রূপশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে মেয়েদের বিবাহের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তরফ থেকে 25 হাজার টাকা অনুদান হিসাবে দেওয়া হয়। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের যেসব মেয়েদের পারিবারিক আয় বছরে দেড় লক্ষ টাকার কম শুধুমাত্র তারাই এই প্রকল্পের জন্য যোগ্য হিসেবে নির্বাচিত হন।

দুয়ার সরকার ক্যাম্প এর মাধ্যমে রূপশ্রী প্রকল্পের কাজ অর্থাৎ রূপশ্রী প্রকল্পে নতুন ভাবে আবেদন ও রূপশ্রী প্রকল্পের কোন সংশোধনের প্রয়োজন হলে তা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে করা হয়।

রূপশ্রী প্রকল্পে কারা আবেদন করতে পারবেন

  1. 18 বছর বয়সের যে কোন অবিবাহিত মেয়ে প্রথমবার বিবাহ করার সময় রূপশ্রী প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পারেন।
  2. ওই মেয়ের সঙ্গে বিবাহিত পাত্রের বয়স কমপক্ষে 21 বছর হতে হবে.
  3. আবেদনকারী মেয়ে পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা অথবা বিগত পাঁচ বছর যাবত পশ্চিমবঙ্গে বসবাস করছেন এমন হতে হবে।
  4. ১.৫ লক্ষ টাকার বেশি বাৎসরিক আয় হওয়া চলবে না ওই পরিবারের।
  1. 18 বছর বয়সের যে কোন অবিবাহিত মেয়ে প্রথমবার বিবাহ করার সময় রূপশ্রী প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পারেন।
  2. ওই মেয়ের সঙ্গে বিবাহিত পাত্রের বয়স কমপক্ষে 21 বছর হতে হবে.
  3. আবেদনকারী মেয়ে পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা অথবা বিগত পাঁচ বছর যাবত পশ্চিমবঙ্গে বসবাস করছেন এমন হতে হবে.
  4. ১.৫ লক্ষ টাকার বেশি বাৎসরিক আয় হতে হবে ওই পরিবারের।
  5. যে আবেদন করবে , সেই আবেদনকারীর নামে ব্যাঙ্ক একাউন্ট থাকতে হবে এবং তার সাথে ব্যাঙ্ক এর আই এফ এস কোড , এম আই সি আর কোড দিতে হবে।

রূপশ্রী প্রকল্পে আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র

  1. স্বঘোষণা পাত্র থাকতে হবে পারিবারিক আয়ের।
  2. বয়সের প্রমাণপত্র থাকতে হবে আবেদনকারীর : আধার কার্ড /ভোটার কার্ড /পান কার্ড /জন্মের শংসাপত্র /মাধমিকের এডমিট কার্ড /সরকারি বিদ্যালয় ছাড়ার শংসাপত্র থাকতে হবে।
  3. বসবাসের প্রমাণপত্র থাকতে হবে।
  4. বৈবাহিক স্থানের প্রমাণপত্র থাকতে হবে আবেদনকারীর ।
  5. আইএফএস কোড এমআইসিআর কোড সহ ব্যাংকের পাস বইয়ের প্রথম পৃষ্ঠার ফটোকপি লাগবে যেখানে দরকারি তথ্য আছে ।
  6. যে আবেদন করবে আবেদনকারী ও পাত্রের রঙিন পাসপোর্ট ছবি লাগবে।
  7. প্রস্তাবিত বিয়ের প্রমাণ হিসেবে ম্যারেজ রেজিস্ট্রেশন নোটিশ,স্বঘোষণাপত্র বা বিবাহের নিমন্ত্রণ পত্র থাকতে হবে।
  8. সর্বশেষে প্রস্তাবিত পাত্রের বয়সের প্রমাণপত্র হিসেবে প্রস্তাবিত পাত্রের মাধ্যমিকের এডমিট কার্ড /আধার কার্ড/ ভোটার কার্ড /প্যান কার্ড / জন্মের শংসাপত্রের ফটোগ্রফি /সরকারি বিদ্যালয় ছাড়ার শংসাপত্রের ফটোকপি থাকতে হবে।

👉কন্যাশ্রী প্রকল্প:

rupashree prakalpa

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অন্যতম আরেকটি প্রকল্পের নাম হলো কন্যাশ্রী প্রকল্প। এই প্রকল্পের মাধ্যমে কন্যাশ্রী-১ (K1): সরকার স্বীকৃত নিয়মিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অষ্টম শ্রেণীতে পারতা 13 থেকে 18 বছর বয়সের মধ্যে অবিবাহিত মেয়েদের বাৎসরিক 1000 টাকা হারে আর্থিক অনুদান দেওয়া হয়। কন্যাশ্রী-২ (K2): একই প্রতিষ্ঠানে পাঠরতা 18 বছরের বেশি এবং 19 বছরের কম বয়সের অবিবাহিত মেয়েদের এককালীন 25 হাজার টাকা অনুদান হিসেবে দেওয়া হয়।

দুয়ারের সরকার ক্যাম্প চলাকালীন কোন আবেদনকারী ছাত্রী কন্যাশ্রী প্রকল্পের জন্য নতুন ভাবে আবেদন অথবা সংশোধনমূলক কাজকর্ম গুলি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে করতে পারেন।

কন্যাশ্রী প্রকল্পে কারা আবেদন করতে পারবেন:

  1. যেকোনো মেয়ে যে অবিবাহিত।
  2. মেয়ের বয়স ১৩ থেকে ১৯ বছরের মধ্যে হতে হবে।
  3. আবেদনকারী মেয়েকে পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা হতে হবে ।
  4. সরকারের অনুমোদিত কোনো প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করতে হবে।
  5. আবেদনাকারীর নিজের নামে কোনো ব্যাংকে একাউন্ট থাকতে হবে।

রূপশ্রী প্রকল্পে আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র:

  1. আবেদনকারীর জন্মের নথিপত্রের ফটোকপি থাকতে হবে।
  2. মা-বাবা বা আইনি অভিভাবকের ভোটার কার্ডের ফটোকপি লাগবে।
  3. ব্যাঙ্কের পাস বইয়ের দরকারি তথ্য সহ প্রথম পৃষ্ঠার ফটোকপি লাগবে।
  4. বৈবাহিক অবস্থানের ঘোষণাপত্র থাকতে হবে আবেদনকারীর।
  5. আবেদনকারীর রঙিন পাসপোর্ট সাইজের ফটোকপি লাগবে যার ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা হবে।
  6. আবেদনকারীর বয়স যদি ১৩ বছরের বেশি হয় এবং অষ্টম শ্রেনির নিচে পড়াশোনা করে এবং ৪০% বা তার বেশি প্রতিবন্ধকতা থাকা তাহলে সেই উপযুক্ত ব্যাক্তির কর্তৃপক্ষের থেকে পাওয়া প্রতিবন্ধকতার শংসাপত্রের ফটোকপি লাগবে।

👉নতুন ব্যাংক একাউন্ট প্রকল্প:

দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে নতুন ব্যাঙ্ক একাউন্ট খোলা হচ্ছে

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের যে সমস্ত প্রকল্পগুলিকে আর্থিক অনুদান দেওয়া হয় সেই সমস্ত প্রকল্প গুলির জন্য ব্যাংক একাউন্ট অবশ্যই প্রয়োজনীয়। কিন্তু এমন ব্যক্তি রয়েছেন যারা নতুন প্রকল্পের আবেদন করতে চান কিন্তু উনাদের কাছে কোন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নেই।

এই সমস্যার সমাধানের জন্য দুয়ারের সরকার ক্যাম্পেই নতুন ব্যাংক একাউন্ট খোলার সুবিধাও পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তরফ থেকে করা হয়ে থাকে।

নতুন ব্যাঙ্ক একাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র:

ব্যাঙ্কে সেভিংস একাউন্ট খোলার জন্য KYC ভেরিফিকেশনের প্রয়োজনীয় নথি:

  1. পাসপোর্ট মাপের তিন কপি ছবি প্রয়োজন ।
  2. পরিচয় প্রমানের জন্য যেকোনো একটি থাকা প্রয়োজন,যেমন-ভোটার কার্ড,আধার কার্ড,পান কার্ড,ড্রাইভিং লাইসেন্স।
  3. ঠিকানা প্রমানের জন্য যেকোনো একটি থাকা প্রয়োজন,যেমন-ভোটার কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স,পাসপোর্ট ,বিদ্যুতের বিল /ফোনের বিল /ল্যান্ডলাইন ফোনের বিল (৬মাসের বেশি পুরানো চলবে না ),কনসিউমার গ্যাস কানেকশন বিল বা কার্ড,সরকারি অধিকারিক কর্তৃপক্ষের চিঠি ,বাড়ির দলিলের ফটোকপি, বসবাসের প্রমান হিসাবে সার্টিফিকেট যা নিয়োগকর্তার দেওয়া ,লিজ-চুক্তির কপি সাহা গত ৩মাসের ভাড়ার রসিদ।

👉বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা

বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা

বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা শ্রম দপ্তর পরিচালিত একটি যোজনা অন্তর্গত ব্যাঙ্কের পাস বই দুয়ারের সরকার ক্যাম্পে বিনামূল্যে আপডেট করা হয় ।

বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা প্রকল্পে কোন ধরনের ব্যাক্তিরা এই সুবিধা পাবে:

  1. নিবন্ধীকৃত ব্যাক্তিরা এই সুবিধা পাবেন ।

বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা প্রকল্পে আবেদনের জন্য কী কী নথি প্রয়োজন:

  1. নিবন্ধীকৃত ব্যাক্তিরা এই সুবিধা পাবে ।
  2. সামাজিকমুক্তি কার্ড ও পাস বই লাগবে।

বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা প্রকল্পে প্রয়োজনীয় তথ্য পাওয়ার যোগাযোগের স্থান:

নিজের এলাকার দুয়ারে সরকার শিবিরে শ্রম দপ্তরের জন্য নির্ধারিত কাউন্টার/টেবিল।

অন্যান্য তথ্য জানার জন্য:

মহাকুমা বা জেলাস্তরে আঞ্চলিক কার্যালয় (RLO) অথবা ব্লক ও পৌরসভা স্তরে শ্রমিক কল্যাণ সহায়তা কেন্দ্র(LWFC)।

👉জয় জোহার বা তপশিলি বন্ধু প্রকল্প

West Bengal Joy Johar Government Scheme

অনগ্রসর শ্রেণী কল্যাণ দপ্তর এবং আদিবাসী উন্নয়ন দাদপ্তরের উদ্দোগে একটি প্রকল্প শুরু হয়েছে যা ০১/০৪/২০২২ থেকে আদিবাসী মানুষদের জন্য তাপশীলি বন্ধু প্রকল্প ।এই বিশেষ প্রকল্পে ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সি মানুষদের রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে পেনসেন দেওয়া হবে।

জয় জোহার বা তপশিলি বন্ধু প্রকল্পে কারা আবেদন করতে পারবে:

  1. আবেদনকারীর নিজের নামের একাউন্ট থাকতে হবে ।
  2. আবেদনকারীকে অবশ্যই রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
  3. তপশিলি জাতিভুক্ত বা আদিবাসী জাতিভুক্ত হতে হবে।
  4. আবেদনকারীকে সরকারি বা অন্য রকম কোনো সামাজিক সুরক্ষামূলক প্রকল্পে ভাতা পাওয়া চলবে না।
  5. আবেদনকারীর বয়স ৬০ বছর বা তার বেশি হতে হবে।

জয় জোহার বা তপশিলি বন্ধু প্রকল্পে আবেদনের জন্য কী কী নথি প্রয়োজন:

আবেদনকারীর

  1. ভোটার কার্ড।
  2. রেশন কার্ড।
  3. পাসপোর্ট মাপের ছবি লাগবে।
  4. ব্যাঙ্কের পাশবই।
  5. বাড়ির ঠিকানার যেকোনো প্রমানপাত্র।
  6. জাতিগত শংসাপত্র না থাকলে বাবার দিকের আত্মীয়ের জাতিগত শংসাপত্র। পরবর্তী সময় আবেদনকারীকে নিজের জাতিগত শংসাপত্র জমা দিতে হবে।

জয় জোহার বা তপশিলি বন্ধু প্রকল্পে যোগাযোগের স্থান:

নিজের গ্রামীণ এলাকার বিডিও অফিস ,পৌর এলাকার মহকুমাশাসক এবং কলকাতার পুর কমিশনার।

👉১০০ দিনের কাজের প্রকল্প

১০০ দিনের কাজের প্রকল্প

এম জি এন আর ই জি এ এর উদ্দোগে পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের একটি প্রকল্প যা প্রত্যেকটা পরিবার ১০০ দিনের কাজ পেতে পারে।জব কার্ডের আবেদন করার ১৫ দিনের মধ্যে জব কার্ড দেওয়া হবে। কাজের আবেদন করার পর ১৫দিনের মধ্যে কাজ প্রদান করা হবে।

১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে কারা এই প্রকল্পে আবেদন করতে পারবে:

রাজ্যের গ্রামীণ এলাকার যে কোনো প্রাপ্তবয়স্ক বাসিন্দারা এই প্রকল্পের সুবিধা পাবে।

১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে আবেদনের জন্য কী কী নথি প্রয়োজন:

  1. প্রথমে নির্দিষ্ট ফর্ম বা সাদা কাগজে আবেদন করতে হবে জব কার্ডের জন্য।
  2. আবেদনকারীর নামে ব্যাংকের পাস বই এর ফটোকপি লাগবে।
  3. যেকোনো ধরনের সরকারি পরিচয় এর ফটোকপি লাগবে।

যোগাযোগের স্থান:

নিজস্ব গ্রাম পঞ্চায়েত ও বিডিও অফিসে।

👉নতুন কৃষক বন্ধু প্রকল্প

krishak bandhu

কৃষি দপ্তরের উদ্দোগে কৃষক বন্ধু প্রকল্পে খারিফ ও রবি চাষ শুরুর আগে কৃষি উপকরণের ক্রয়ের সুবিধার্থে এক একর বা তার বেশি চাষযোগ্য জমির জন্য বছরে দু কিস্তিতে সর্বাধিক ১০ হাজার টাকার অনুদান পাবে যদি জমি এক একরের কম হয় তাহলে আনুপাতিক হারে বছরে দুই কিস্তিতে ন্যূনতম ৪০০০ টাকা পাবে।মৃত্যুজনিত সহায়তা প্রকল্পে কৃষক বন্ধু ১৮ থেকে ৬০ বছর বয়সে কোন কৃষক বা নথিভূক্ত ভাগচাষীর মৃত্যু হলে তার আইনসম্মত উত্তরাধিকারী এককালীন ২ লক্ষ টাকার অনুদান পাবে।

পশ্চিমবঙ্গ কৃষক বন্ধু প্রকল্পে কারা আবেদন করতে পারবে:

  1. এই প্রকল্পের জন্য কৃষকের নিজের নামে চাষযোগ্য জমির কাগজ/ পাট্টা বনবিভাগের পাট্টা থাকলে অথবা নিবন্ধীকৃত বর্গা হলেও সুবিধা পাবে।
  2. কৃষকের যদি নিজের নামে জমি না থাকে তাহলে দলিল /দানপত্র / অন্যান্য নথি এবং সহ ঘোষণাপত্র আর তার সাথে পঞ্চায়েত প্রধানের দেওয়া সার্টিফিকেট সহ প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবে।

কৃষক বন্ধু প্রকল্পে আবেদনের জন্য কী কী নথি প্রয়োজন:

  1. নতুন কৃষক বন্ধু প্রকল্পের জন্য আবেদনপত্রের সাথে দিতে হবে– চাষযোগ্য জমির কাগজ বর্গা/ নিবন্ধীকরণের নথি /পাট্টা বা বনবিভাগের পাট্টার নথি ,ভোটার কার্ড (আবশ্যিক), আধার কার্ড(আবশ্যিক), ব্যাংকের পাস বই বা ব্যাংকের চেক, পাসপোর্ট মাপের ছবি এবং ব্যাংক একাউন্টের সাথে সংযুক্ত মোবাইল ফোন নাম্বার ,আবার নিজের নামে জমি না থাকলে দলিল দানপত্র বা দেবোত্তর বা অন্যান্য নথি এবং ঘোষণাপত্র আর তার সাথে পঞ্চায়েত প্রধানের দেওয়া ওয়ারিশ সার্টিফিকেট লাগবে।
  2. কৃষক বন্ধুর মৃত্যুজনিত সহায়তা প্রকল্পের জন্য আবেদনপত্রের সাথে দিতে হবে– মৃত কৃষক বা নথিভুক্ত ভাগচাষীর সচিত্র পরিচয়পত্রের প্রত্যয়িত প্রতিলিপি (আধার কার্ড বা ভোটার কার্ড),মৃত কৃষকের মৃত্যু শংসাপত্রের প্রতিলিপি,শহরাঞ্চলের জন্য মহকুমা শাসক অথবা মহাকুমা কৃষি অধিকারীকের দেওয়া শংসাপত্র এবং গ্রামীণ এলাকার জন্য ব্লক ডেভেলপমেন্ট অফিসারের দেওয়া আইন সম্মত উত্তরাধিকার সংক্রান্ত শংসাপত্র,মৃত কৃষকের নামে জমি সাম্প্রতিক কাগজ/ বর্গা নিবন্ধিকরণের নথি বা বনবিভাগের পাট্টার নথির প্রত্যায়িত প্রতিলিপি।

কৃষক বন্ধু প্রকল্পে যোগাযোগের স্থান:

গ্রামীণ এলাকায় বিডিও অফিস এবং পৌর এলাকায় মহকুমা শাসক ও ব্লকের সহ কৃষি অধিকর্তা,ওয়েবসাইট: www.matrikatha.gov.in অথবা www.matrikatha.net

👉মানবিক প্রকল্প

মানবিক প্রকল্প

সমাজ কল্যাণ দপ্তর এর উদ্দোগে নারী ও শিশু বিকাশ প্রকল্প টি বিশেষভাবে সক্ষম মানুষদের আর্থিক বিষয়ে দুশ্চিন্তা মুক্ত করে।এই প্রকল্পে তাদের ১০০০ টাকা করে মাসে ভাতা প্রদান করা হবে।

কারা এই মানবিক প্রকল্পে সুবিধা পেতে পারবে:

  1. পশ্চিমবঙ্গে কমপক্ষে ১০ বছর বসবাস করতে হবে আবেদনকারীকে।
  2. বিশেষভাবে সক্ষম যেসব মানুষের প্রতিবন্ধকতার পরিমাণ ৪০ শতাংশ (চল্লিশ শতাংস ) বা তার বেশি তারা এই সুবিধা পেতে পারবে।
  3. আবেদনকারী কেন্দ্রীয় সরকার বা রাজ্য সরকার বা অন্য কোন সূত্রে কোন পেনশন পাওয়া চলবে না।
  4. আবেদনকারীর বয়স ১০ বছরের কম হলে জন্ম তারিখের ভিত্তিতে বসবাসের সময় নির্ধারিত হবে।

মানবিক প্রকল্পে আবেদনের জন্য কী কী নথি প্রয়োজন:

  1. আবেদনকারীর ব্যাংকের পাস বইয়ের আইএফএস কোড ,অ্যাকাউন্ট নম্বর সহ দরকারি তথ্য সম্বলিত এর ফটোকপি লাগবে।
  2. আবেদনকারীর ব্যাংকের পাস বইয়ের আইএফএস কোড ,অ্যাকাউন্ট নম্বর সহ দরকারি তথ্য সম্বলিত এর ফটোকপি লাগবে।
  3. উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের দেওয়া প্রতিবন্ধকতা সংক্রান্ত শংসাপত্র লাগবে।
  4. সবশেষে আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের ফটোকপি লাগবে।

মানবিক প্রকল্পে যোগাযোগের স্থান:

যোগাযোগের জন্য গ্রামীণ এলাকায় বিডিও অফিস শহরাঞ্চলে মহকুমা শাসকের অফিস কলকাতা কর্পোরেশন এলাকার জন্য কন্ট্রোলার অফ ভেগ্র্যান্সি অফিস (পূর্ত ভবন)।

👉স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্প

স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্প

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দপ্তর এর উদ্দোগে উন্নত মানের স্বাস্থ্যপরিসেবা প্রত্যেক রাজ্যবাসীর দরজায় পৌঁছে দেওয়া হলো মূল উদ্দেশ্য।এই প্রকল্পে স্বাস্থ্য সাথী কার্ড ধারী পরিবারের সদস্যরা পরিবারপিছু বছরে 5 লক্ষ টাকা পর্যন্ত চিকিৎসা পাবেন রাজ্যে ও রাজ্যের বাইরে দুই হাজারের বেশি হাসপাতালে।

স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পে কারা সুবিধা পেতে পারবে:

  1. যে পরিবারের স্বাস্থ্য সাথী কার্ড নেই তারা নতুন কার্ডের জন্য ফর্ম -বি-তে আবেদন করবেন পরিবারের সকল সদস্যের আধার কার্ড /খাদ্য সাথী কার্ডের প্রতিলিপি সহ। এই প্রসঙ্গে উল্লেখ যে পূর্বেই রেজিস্টার বা নিবন্ধীকৃত (মোবাইলে এই মর্মে এসএমএস পেয়েছেন অথবা মোবাইল অ্যাপ বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানা যাবে) কিন্তু কার্ড নেই, সেই পরিবারকে শীঘ্রই কার্ড প্রদান করা হবে, নতুন করে আবেদন করার প্রয়োজন নেই। এরমধ্যে পরিবারের কোন সদস্যের স্বাস্থ্য সাথী কার্ড থাকলে আবেদনকারীকে ফ্রম এ দ্বারা সেই সংশ্লিষ্ট পরিবারের মধ্যে সংযুক্ত করা হবে।
  2. পরিবারের কোন সদস্যের স্বাস্থ্য সাথী কার্ড নেই কেবলমাত্র এরকম পরিবার ফর্ম বি তে আবেদন করবেন।
  3. পরিবারের কোনো সদস্য যিনি ওয়েস্ট বেঙ্গল হেলথ স্কিম ইএসআই সরকারি প্রসিদ্ধ কোন হেলথ ইন্সুরেন্স অথবা ইন্সুরেন্স স্কিম এর অন্তর্ভুক্ত নয় এবং সরকারি বেসরকারি সংস্থা থেকে বেতন পান না কেবলমাত্র এমন পরিবারেই আবেদন করতে পারবেন।
  4. স্বাস্থ্য সাথী কার্ডে পরিবারের নতুন সদস্য ফর্ম এ এর মাধ্যমে সংযুক্ত করা যাবে।স্বাস্থ্য সাথী কার্ড এ নিবন্ধীকৃত কোনো সদস্যের নাম বাদ দিতে হলে ফর্ম ডি পূরণ করতে হবে।স্বাস্থ্য সাথী কার্ড এ নিবন্ধীকৃত সদস্যের কোন তথ্য গত ভুল সংশোধনের প্রয়োজন হলে ফ্রম সি তে উপযুক্ত প্রমান সহ আবেদন করতে হবে, এবং এ প্রসঙ্গে উল্লেখ যে নামের সামান্য বানান ভুল বা এধরনের ছোটখাটো কারণে স্বাস্থ্য-চিকিৎসা পেতে কোন রকম অসুবিধা হয়না, তাই এরকম সামান্য প্রয়োজনে ফরম পূরণ করার দরকার নেই।

স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পে কিভাবে আবেদন করবেন:

  1. প্রথমে আবেদনকারী ও পরিবারের সকল সদস্যের নাম ও ঠিকানা (যেমন প্রযোজ্য) সহ প্রয়োজনীয় ফর্ম পূরণ করবেন ।
  2. দ্বিতীয়ত মোবাইল নম্বর দিতে হবে।
  3. তৃতীয়ত পরিবারের সকল সদস্যের আধার কার্ড/ খাদ্য সাথী কার্ড এর প্রতিলিপি জমা দিতে হবে।

যোগাযোগের স্থান:

মহকুমা শাসকের অফিস/ পুরনিগমের ক্ষেত্রে বারো অফিস, স্বাস্থ্যসাথী মোবাইল অ্যাপ/ ওয়েবসাইট https ://swasthyasathi.gov.in , টোল ফ্রি নম্বর-১৮০০-৩৪৫-৫৩৮৪।

👉ঐক্যশ্রী প্রকল্প

ঐক্যশ্রী প্রকল্প

সংখ্যালঘু বিষয়ক ও মাদ্রাসা শিক্ষা দপ্তরের উদ্দোগে এই ঐক্যশ্রী প্রকল্প।

ঐক্যশ্রী প্রকল্পে কারা সুবিধা পেতে পারবে:

আবেদনকারীকে পশ্চিমবঙ্গে বসবাসকারী সংখ্যালঘু সম্প্রদায় ভুক্ত হতে হবে

ঐক্যশ্রী প্রকল্পে তিন ধরণের স্কলারশিপ দেওয়া হয়:

  1. প্রি ম্যাট্রিক স্কলারশিপ ( প্রথম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত)।
  2. পোস্ট ম্যাট্রিক স্কলারশিপ (একাদশ শ্রেণি থেকে পিএইচডি পর্যন্ত)।
  3. মেরিট কাম মিনস স্কলারশিপ (কারিগরি / বৃত্তিমূলক পাঠ্যক্রম এর জন্য)।

প্রি ম্যাট্রিক ও পোস্ট ম্যাট্রিক স্কলারশিপ এর জন্য যোগ্যতা:

  1. পশ্চিমবঙ্গে বসবাসকারী সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ছাত্র-ছাত্রী কেবলমাত্র রাজ্যে অবস্থিত কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের অনুমোদিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করলে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবে।
  2. পারিবারিক বাৎসরিক আয় ২লক্ষ টাকা বা তার কম হতে হবে।
  3. অন্ততপক্ষে ৫০% নম্বর পেতে হবে বিগত শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষায়।

মেরিট কাম মিনস স্কলারশিপ এর জন্য যোগ্যতা:

  1. উচ্চমাধ্যমিক বা স্নাতক স্তরের পরীক্ষায় কমপক্ষে ৫০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে।
  2. পশ্চিমবঙ্গে বসবাসকারী সংখ্যালঘু সম্প্রদায় ভুক্ত ছাত্রছাত্রীকে কারিগরি বা বৃত্তিমূলক পাঠক্রমে ভর্তি হতে হবে।
  3. পরিবারের বাৎসরিক আয় ২.৫ লক্ষ টাকা বা তার কম হতে হবে।

ঐক্যশ্রী প্রকল্পে কিভাবে আবেদন করবেন:

  1. ব্যাংকের পাস বই এর ফটোকপি।
  2. একটি মোবাইল ফোন ওটিপির জন্য লাগবে।
  3. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বোনাফায়েড সার্টিফিকেট (কেবলমাত্র মেরিটকাম মেন্স স্কলার্শিপ এর জন্য)।
  4. বিগত শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষার মার্কশিট লাগবে।

যোগাযোগের স্থান:

প্রথমত নিজের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, তারপর স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত/ বিডিও অফিস /পৌরসভা /সংখ্যালঘু বিষয়ক ও মাদ্রাসা শিক্ষা দপ্তরের জেলা আধিকারিক এর অফিস।

বিশেষ তথ্য জানতে ও আবেদন করার জন্য:

www.wbmdfcsholarship.in

👉তপশিলি জাতি, আদিবাসী এবং ওবিসি শংসাপত্র

তপশিলি জাতি, আদিবাসী এবং ওবিসি শংসাপত্র

অনগ্রসর শ্রেণী কল্যাণ দপ্তর এবং আদিবাসী উন্নয়ন দপ্তর

কারা এই শংসাপত্র পেতে পারবে:

যে আবেদনকারী সে কোন জাতি বা আদিবাসী সম্প্রদায়ভুক্ত বা অনগ্রসর শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত বলে দাবি করেছেন তার স্বপক্ষে প্রমাণ দেবে।

আবেদনের জন্য কী কী নথি প্রয়োজন:

  1. ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে ভোটার কার্ড /আধার কার্ড লাগবে।
  2. সঠিক নামের বানানের জন্য স্কুলে শংসাপত্র বা এডমিট কার্ড লাগবে।
  3. বাবার আত্মিয়ের জাতিগত শংসাপত্র এবং পারিবারিক বিবরণ। অন্য কোন শংসাপত্র যা দিয়ে তিনি যে ওই জাতি বা সম্প্রদায়ভুক্ত তা প্রমাণ করা যায়।
  4. বিগত তিন বছরের বেতনের প্রমাণপত্র বা সমতুল্য কোন শংসাপত্র (ওবিসি আবেদনকারীর জন্য)/আয়কর রিটার্ন।
  5. সরকারি পরিচয় পত্রের ফটোকপি(ভোটার কার্ড /আধার কার্ড /প্যান কার্ড),ব্যাংকের পাস বই বা অন্য কোন শংসাপত্র যাতে প্রমাণিত হয় আবেদনকারী এই রাজ্যের বাসিন্দা।
  6. পাসপোর্ট সাইজ ফটো লাগবে।

কোন রকম কাগজপত্র না থাকলেও আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে এবং স্থানীয় তদন্ত ভিত্তিতে বিষয়টি নিষ্পত্তি হবে।

যোগাযোগের স্থান:

অনলাইনে আবেদন করার জন্য ওয়েবসাইটটি দেখুন: www.castcertificatewb.gov.in

👉শিক্ষাশ্রী প্রকল্প

শিক্ষাশ্রী প্রকল্প

শিক্ষাশ্রী প্রকল্পে অনগ্রসর শ্রেণী কল্যাণ দফতর এবং আদিবাসী উন্নয়ন দপ্তর এর উদ্দোগে তপশিলি জাতি আদিবাসী ছাত্র-ছাত্রীদের বছরে ৮00 টাকা স্কলারশিপ দেওয়া হবে।

কারা এই প্রকল্প পেতে পারবে:

  1. পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
  2. সরকারি /সরকারি স্বীকৃতি প্রাপ্ত স্কুলের পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণীর তপশিলি জাতি ও আদিবাসী ছাত্র-ছাত্রী এই সুবিধা পাবে।
  3. পরিবারের বাৎসরিক আয় ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার কম হতে হবে।
  4. ছাত্রছাত্রীকে অন্য কোন স্কলারশিপ প্রাপক হওয়া চলবে না।
  5. হোস্টেলে থাকা চলবে না।
  6. ব্যাংকে একটি সেভিংস একাউন্ট খুলতে হবে।
  7. ছাত্র ছাত্রীকে পরবর্তী ক্লাসে উত্তীর্ণ হতে হবে।

শিক্ষাশ্রী প্রকল্পে আবেদনের জন্য কী কী নথি প্রয়োজন:

  1. আয়ের প্রমাণপত্র থাকতে হবে।
  2. ব্যাংকের পাস বই থাকতে হবে।
  3. পাসপোর্ট মাপের ছবি লাগবে।
  4. আবেদনকারীর জাতির প্রমাণ/জাতিগত শংসাপত্র থাকতে হবে।

শিক্ষাশ্রী প্রকল্পে যোগাযোগের স্থান:

ছাত্র-ছাত্রীকে নিজের স্কুলে আবেদন করতে হবে।

অন্যান্য তথ্য জানার জন্য:

www.anagrasarkalyan.gov.in বা www.adibasikalyan.gov.in এই ওয়েবসাইটে দেখুন।

👉পশ্চিমবঙ্গ স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড প্রকল্প

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড

উচ্চ শিক্ষা দপ্তরের উদ্যোগে পশ্চিমবঙ্গবাসী শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বার্থে তাদের শিক্ষাক্ষেত্রে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে দীর্ঘ মেয়াদে সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ প্রদান করা হবে।

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড প্রকল্পে কারা সুবিধা পেতে পারবে:

  1. অন্ততপক্ষে ১০ বছর পশ্চিমবঙ্গে বসবাসকারী পরিবারভুক্ত শিক্ষার্থী হতে হবে এবং ভারতের নাগরিক হতে হবে।
  2. আবেদন করার সময় শিক্ষার্থীর বয়স অনধিক ৪০ বছর হতে হবে।
  3. দেশ-বিদেশের যেকোন স্বীকৃত কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়/ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান ডিপ্লোমা কোর্স স্নাতক/স্নাতকোত্তর /পেশাগত /ডক্টরাল ও পোস্ট ডক্টরাল কোর্সে শিক্ষার্থী হতে হবে।
  4. পশ্চিমবঙ্গ সরকারের স্বীকৃত বোর্ড / সংসদের প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণাধীন সরকারি /বেসরকারি বিদ্যালয় /মাদ্রাসায় দশম শ্রেণি থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত পাঠরত শিক্ষার্থী।
  5. বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য কোচিং ইনস্টিটিউশনে প্রশিক্ষণরত শিক্ষার্থী হতে হবে।

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড প্রকল্পে আবেদনের জন্য কী কী নথি প্রয়োজন:

আবেদনকারীর

  1. আধার কার্ডের জেরক্স কপি /মাধ্যমিকের রেজিস্ট্রেশন কার্ডের জেরক্স কপি।
  2. মোবাইল ফোন নম্বর ও ই-মেল আইডি।
  3. আবেদনকারী ও সহ ঋণগ্রহীতার (মা/বাবা/আইনি অভিভাবক) রঙিন ছবি লাগবে।
  4. আবেদনকারী ও সহ ঋণগ্রহীতার প্যান কার্ডের জেরক্স এর কপি যদি প্যান কার্ড না থাকে তাহলে নির্দিষ্ট ফরমেটে অঙ্গীকারপত্র দিতে হবে।
  5. অভিভাবকের ঠিকানার প্রমানপত্রের জেরক্স কপি ও মোবাইল ফোন নম্বর লাগবে।
  6. আবেদনকারী ও সহ ঋণগ্রহীতার ব্যাংকের তথ্য যেমন ব্যাংকের নাম ও শাখা ,অ্যাকাউন্ট নম্বর,আইএফএস কোড ইত্যাদি ওই ব্যাংকের পাস বইয়ের প্রথম পাতার জেরক্স কপি লাগবে।
  7. সহ ঋণগ্রহীতার ও আবেদনকারীর স্বাক্ষর লাগবে।
  8. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোর্স ফি নথির জেরক্স কপি লাগবে।
  9. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভর্তির প্রমান পত্র বা নথির জেরক্স কপি লাগবে।

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড প্রকল্পে অন্যান্য তথ্য জানার জন্য:

www.wb.gov.in দেখুন অথবা https://banglaruchchashikshawb.gov.in এর STUDENT CREDIT CARD এ ক্লিক করুন বা https://wbssc.wb.gov.in এ দেখুন। টোল ফ্রি নম্বর: ১৮০০ ১০২৮০ ১৪ অথবা ই-মেইল করুন support-wbscc@bangla.gov.in বা contactwbscc@gmail.com এ।

👉কৃষি জমির মিউটেশন এবং জমির রেকর্ড এ ছোটোখাটো ভুলের সংশোধন

কৃষি জমির মিউটেশন এবং জমির রেকর্ড এ ছোটোখাটো ভুলের সংশোধন

ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তর এবং উদ্বাস্তু ত্রাণ ও পুনর্বাসন দপ্তরের উদ্যোগে রেকর্ডকৃত মালিক বা রায়তের কাছ থেকে সরাসরি কিনা কৃষিজমি ,উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া পূর্বসূরীর মালিকানাধীন জমির মিউটেশন এবং জমির নথিপত্রে ছোটখাটো ছাপার ভুলের সংশোধন করা হয়।

কারা এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে পারবে:

পশ্চিমবঙ্গের যেকোনো জমির মালিক এই পরিষেবার সুবিধা পাবে।

আবেদনের জন্য কী কী নথি প্রয়োজন:

নথিভূক্ত মালিক/রায়তের কাছ থেকে কেনা কৃষি জমির মিউটেশন এর জন্য:

  1. আধার কার্ডের ফটোকপি (ঐচ্ছিক)।
  2. রেজিস্টার্ড দলিলের কপি।
  3. মিউটেশনের জন্য ঘোষণা।
  4. মিউটেশনের জন্য দেওয়া দলিলটি জাল অথবা বিকৃত নয় এই মর্মে ঘোষণা।
  5. এই মর্মে ঘোষণা যে কৃষিজমি কেবলমাত্র কৃষিকাজের জন্য ব্যবহৃত হবে।

উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া জমির মিউটেশন এর জন্য প্রয়োজনীয় নথি:

  1. জমির মৃত মালিক বা রায়তের সার্টিফিকেটের কপি লাগবে।
  2. আধার কার্ডের কপি লাগবে আইনি উত্তরাধিকারের(ঐচ্ছিক)।
  3. আইনি উত্তরাধিকার সংক্রান্ত সার্টিফিকেটের কপি লাগবে।

জমির রেকর্ড এর ছোটখাটো ভুল সংশোধন এর জন্য প্রয়োজনীয় নথি:

  1. আধার কার্ড /ভোটার কার্ড লাগবে।
  2. খতিয়ানের যে অংশটি সংশোধিত হবে তার সংশ্লিষ্ট দলের কপি লাগবে।

যোগাযোগের স্থান:

দুয়ারে সরকার শিবির (ক্যাম্প) অথবা সংশ্লিষ্ট বি এল আর ও অফিস।

অনলাইন আবেদন:

https://banglarbhumi.gov.in এই ওয়েবসাইটে দেখুন।

👉খাদ্যসাথী প্রকল্প

খাদ্যসাথী প্রকল্প

খাদ্য ও সরবরাহ দপ্তর এর উদ্যোগে রাষ্ট্রীয় খাদ্য সুরক্ষা আইন /রাজ্য খাদ্য সুরক্ষা যোজনার অন্তর্গত কোন রেশন কার্ড সংযোজন /সংশোধন বা রেশন কার্ড সংক্রান্ত কোনো পরিবর্তন করতে হলে ফরম পূরণ করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় নথি/তথ্য জমা দিতে হবে।

পরিবারের কোনো ব্যক্তির যদি ডিজিটাল রেশন কার্ড না থাকে এবং পরিবারটি ভর্তুকিযুক্ত খাদ্যশস্যের আওতায় আসতে চায় তাহলে তার জন্য প্রয়োজনীয় নথি:

  1. আবেদনকারীকে ফরম ৩ পূরণ করে জমা দিতে হবে।
  2. ৫ বছরের বেশি বয়স হলে আবেদনকারীকে তার আধার কার্ডের ফটোকপি জমা দিতে হবে যদি বয়স ৫ বছরের নিচে হয় তাহলে জন্ম সার্টিফিকেটের কপি দিতে হবে।
  3. আধার কার্ডের ঠিকানা ভুল হলে সেই ঠিকানার প্রমাণস্বরূপ পাসপোর্ট /বিদ্যুতের বিল/ ড্রাইভিং লাইসেন্স /পোষ্টপেইড মোবাইল বিল /ল্যান্ডলাইন ফোন বিল লাগবে।
  4. আবেদনকারীর নিজের বৈধ মোবাইল ফোন নম্বর লাগবে যদি না থাকে তাহলে তার পরিবারের অন্য কোন সদস্যের বৈধ মোবাইল ফোন নম্বর লাগবে।

পরিবারের কিছু সদস্য ডিজিটাল রেশন কার্ড না পেয়ে থাকলে তার জন্য প্রয়োজনীয় নথি:

  1. আবেদনকারীকে ফর্ম ৪(চার) পূরণ করে জমা দিতে হবে।
  2. আবেদনকারীর নিজের বৈধ মোবাইল ফোন নম্বর লাগবে যদি না থাকে তাহলে তার পরিবারের অন্য কোন সদস্যের বৈধ মোবাইল ফোন নম্বর লাগবে।
  3. পরিবারের যে প্রধান বা অন্য কোনো সদস্যের ডিজিটাল রেশন কার্ডের ফটোকপি জমা দিতে হবে।
  4. পরিবারের সকল ডিজিটাল রেশন কার্ডধারির আধার কার্ডের ফটোকপি লাগবে।

রেশন কার্ডের তথ্য সংশোধন করতে হলে (নাম,ঠিকানা ,জন্ম তারিখ ইত্যাদি)প্রয়োজনীয়া নথি:

  1. আবেদনকারীকে ফর্ম ৫ পূরণ করে জমা দিতে হবে।
  2. বর্তমানে যে ডিজিটাল রেশন কার্ডের প্রতিলিপি আছে তা জমা দিতে হবে।
  3. আবেদনকারীকে প্রয়োজনীয় সংশোধন সমর্থনের নথি জমা দিতে হবে,যেমন- ভোটার কার্ড, কিষান ক্রেডিট কার্ড, ব্যাংকের পাস বই, ড্রাইভিং লাইসেন্স,পাসপোর্ট এর ফটোকপি ইত্যাদি।
  4. ৫ বছরের বেশি বয়স হলে আবেদনকারীকে তার আধার কার্ডের ফটোকপি জমা দিতে হবে যদি বয়স ৫ বছরের নিচে হয় তাহলে জন্ম সার্টিফিকেটের কপি দিতে হবে।
  5. আবেদনকারীর নিজের বৈধ মোবাইল ফোন নম্বর লাগবে যদি না থাকে তাহলে তার পরিবারের অন্য কোন সদস্যের বৈধ মোবাইল ফোন নম্বর লাগবে।

রেশন দোকান পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজনীয় নথি:

  1. আবেদনকারীর যদি পুরো পরিবারের হয় সে ক্ষেত্রে ফর্ম ৬, যদি আংশিক পরিবার হয় সেক্ষেত্রে ফর্ম ১৩, যদি বিবাহিজনিত কারণ হয় তাহলে ফর্ম ১৪ পূরণ করে জমা দিতে হবে।
  2. আবেদনকারীর আধার কার্ডের ফটোকপি লাগবে।
  3. আবেদনকারীর বর্তমান ডিজিটাল রেশন কার্ডের ফটোকপি লাগবে।
  4. আবেদনকারীর বিবাহের কারণে দোকান পরিবর্তন করতে চাইলে তার জন্য বিবাহের শংসাপত্রের ফটোকপি লাগবে।
  5. আবেদনকারীর পরিবারের বাকি সদস্যদের আধার কার্ডের ফটোকপি লাগবে।

মৃত্যু বা অন্য কোন কারণে রেশন কার্ড সমর্পণ করার জন্য প্রয়োজনীয় নথি:

  1. ফর্ম ৭ পূরণ করে জমা দিতে হবে।
  2. ডিজিটাল রেশন কার্ডের ফটোকপি লাগবে।
  3. মৃত্যুর শংসাপত্র বা শ্মশানঘাট বা গোরস্থানের শংসাপত্রের ফটোকপি লাগবে।

ডিজিটাল রেশন কার্ড বিকল্প পেতে হলে তার জন্য প্রয়োজনীয় নথি:

  1. আবেদনকারীকে ফর্ম ৯ পূরণ করে জমা দিতে হবে।
  2. আবেদনকারীকে হারিয়ে যাওয়া ডিজিটাল রেশন কার্ডের ফটোকপি দিতে হবে, যদি না থাকে তাহলে পরিবারের অন্য কোন সদস্যের রেশন কার্ডের ফটোকপি দিতে হবে।
  3. যদি রেশন কার্ড নষ্ট হয়ে যায় তাহলে ডিজিটাল রেশন কার্ডের ফটোকপি দিতে হবে।
  4. আবেদনকারীর পরিবারের সকল সদস্যের আধার কার্ডের প্রতিলিপি জমা দিতে হবে,যদি পাঁচ বছরের বয়সের নিচে কেউ থাকে তাহলে তার জন্ম সার্টিফিকেটের কপি দিতে হবে।

ভর্তুকিহীন রেশন কার্ড /জেনারেল ক্যাটাগরিতে ডিজিটাল রেশন কার্ড পেতে হলে তার জন্য প্রয়োজনীয় নথি:

  1. অবদানকারিকে ফর্ম ৯পুরণ করতে হবে।
  2. যদি রেশন কার্ডের ফটোকপি থাকে তাহলে দিতে হবে।
  3. ৫ বছরের বেশি বয়স হলে আবেদনকারীকে তার আধার কার্ডের ফটোকপি জমা দিতে হবে যদি বয়স ৫ বছরের নিচে হয় তাহলে জন্ম সার্টিফিকেটের কপি দিতে হবে।

আধার এবং মোবাইল নম্বরের সংযুক্তিকরণ ডিজিটাল রেশন কার্ডের সাথে:

আবেদনকারী ব্যক্তি যদি তার রেশন কার্ডের সাথে আধার এবং মোবাইল নম্বর সংযুক্ত করতে চান তাহলে তিনি তার নিকটবর্তী ক্যাম্পে যেতে পারেন এবং রেশন কার্ড ধারীকে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হবে।

প্রয়োজনীয় নথি:

  1. আবেদনকারীর রেশন কার্ড লাগবে।
  2. আবেদনকারীর রেশন কার্ডধারীর আধার কার্ড লাগবে।

খাদ্যসাথী প্রকল্পের যোগাযোগের স্থান:

সব ধরনের ফল অনলাইনে বা অফলাইনে আবেদনের জন্য খাদ্য পরিদর্শকের কার্যালয় বা বাংলা সহায়তা কেন্দ্র জমা করা হবে।

দুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্ট 2022 | Duare Sarkar Camp List 2022

বন্ধুরা আমরা এখানে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উদ্যোগে দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে যে সমস্ত সরকারি প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা প্রদান করা হয় সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি এবার আমরা দুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্ট 2022 Duare Sarkar Camp List 2022 কোন জেলায় কবে দুয়ারের সরকারকে আয়োজিত হবে সে বিষয়ে আলোচনা করব।

দুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্ট (Duare sarkar camp list) কোন জেলায় কবে আয়োজিত হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ প্রতিটি জেলার সরকারি ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা থাকে। আমি এখানে প্রতিটি জেলার সরকারি ওয়েবসাইট ইউআরএল দিয়ে রাখছি, যেখান থেকে আপনারা নিজেরাই নিজে নিজের জেলার দুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্ট 2022 (Duare sarkar camp list 2022) চেক করতে পারবেন।

জেলার নামদুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্ট
আলিপুরদুয়ারalipurduar.gov.in/index.html
বাঁকুড়াbankura.gov.in/duare-sarkar/
বীরভূমbirbhum.gov.in
কোচবিহারcoochbehar.nic.in
দক্ষিণ দিনাজপুরddinajpur.nic.in
উত্তর দিনাজপুরuttardinajpur.nic.in
দার্জিলিংdarjeeling.gov.in
হগলীশীঘ্রই আপডেট করা হবে
হাওড়াশীঘ্রই আপডেট করা হবে
জলপাইগুড়িjalpaiguri.gov.in
ঝাড়গ্রামশীঘ্রই আপডেট করা হবে
কালিম্পংশীঘ্রই আপডেট করা হবে
কলকাতাশীঘ্রই আপডেট করা হবে
মালদাশীঘ্রই আপডেট করা হবে
মুর্শিদাবাদmurshidabad.gov.in
নদীয়াnadia.gov.in
উত্তর ২৪ পরগণাnorth24parganas.gov.in
দক্ষিণ ২৪ পরগনাs24pgs.gov.in
পূর্ব মেদিনীপুরpurbamedinipur.gov.in
পশ্চিম মেদিনীপুরwww.paschimmedinipur.gov.in
পূর্ব বর্ধমানpurbabardhaman.nic.in
পশ্চিম বর্ধমানpaschimbardhaman.gov.in
পুরুলিয়াwww.purulia.nic.in

এখানে সমস্ত জেলার আধিকারিক ওয়েব সাইটগুলি টেবিল আকারে লিস্ট করা হয়েছে। আপনারা এ সমস্ত আধিকারিক ওয়েবসাইটগুলি ভিজিট করে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্ট ২০২২ Duare sarkar camp list 2022 এর ব্যাপারে জানতে পারবেন। যদি কোন আধিকারিক ওয়েবসাইট থেকে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্ট অপশন খুঁজে না পান তাহলে আপনারা এই আধিকারিক ওয়েবসাইটের ফোন নাম্বারে ফোন করে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্টের ব্যাপারে জানতে পারবেন।

আমি আশা করব এই পাতাটি থেকে আপনি দুয়ারের সরকার প্রকল্প এবং দুয়ারে সরকার ক্যাম্প লিস্ট 2022 duare sarkar camp date 2022 এর ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য পেয়েছেন। যদি আপনার এই পাতাটি শেয়ার করতে ইচ্ছে হয়, তাহলে অবশ্যই শেয়ার করতে পারেন।

Leave a Comment